বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন
সালাহ উদ্দিন সুমন,নোয়াখালী:দিন দিন আশঙ্কা জনক হারে বাড়ছে করোনা রোাগীর সংখ্যা লকডাউনের ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক মঙ্গলবার ভোর ছয়টা থেকে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী ও সদর উপজেলায় লকডাউন কঠিন ভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সোমবার দুপুরে নোয়াখালীতে ইউপি চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ীদের সাথে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম শামসুদ্দিন জেহান এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি ।
এসময় আরো বক্তব্য রাখেন,সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম সরদার,সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নবীর হোসেন, নোয়াখালী বিএমএর সাধারণ সম্পাদক,ডাঃ মাহবুবুর রহমান, সদর উপজেলা আ’লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন, সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আতাউর রহমান নাসের,অর্শ্বদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বাবলু, কাদির হানিফ ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রহিম চৌধুরী, নেয়াজপুর ইউ চেয়ারম্যান এইচ এম বাহাদুর।
এছাড়া সভায় উপস্থিত ছিলেন আন্ডারচর ইউপি চেয়ারম্যান আলি হায়দার বকশি, ধর্মপুর ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সাবু, দাদপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসেন দেলু,বিনোদপুর ইউপি চেয়ারম্যান, তোফাজ্জল হোসেন বাবলু প্রমূখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী আরো বলেন, সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সচিব ও বিভিন্ন বাজার কমিটির সদস্যরা আপনারা যারা আছেন তারা তৃণমূল পর্যায়ে কঠিন ভূমিকা পালন করতে হবে।নির্দিষ্ট সময়ের বাহিরে কোন বাজারে যেন একটি দোকানেও খোলা না থাকে সে ব্যাপারে আপানাদের সর্তক থাকতে হবে। আপনাদের মনে রাখতে হবে যে, আপনারা এ অসহায় মানুষগুলোর প্রতিনিধিত্ব করছেন। তাদেরকে বাঁচানোর দায়িত্ব আপনাদের। এছাড়াও জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কঠোর ভাবে কাজ করার আহবান জানান।
উল্লেখ্য, এর আগে জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের সভাপতিত্বে রোববার বিকেলে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ ও সদর উপজেলা পুরোপুরি ভাবে লকডাউনের ঘোষণা দেন এবং আগামীকাল মঙ্গলবার ভোর ছয়টা থেকে বাস্তবায়নের জন্য আহবান জানান। সভায় স্থানীয় এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও বেগমগঞ্জ এমপি মামুনুর রশিদ কিরন ও পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন, উপস্থিত ছিলেন। সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। দিন দিন করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
Leave a Reply