সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, ১২:০৬ অপরাহ্ন
নোয়াখালী প্রতিনিধি:নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার করিমপুরে করোনার সেচ্ছাসেবীর উপর হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগে থানায় মামলা।
মামলা সূত্রে জানাযায়, করিমপুরের খোদেজা খাতুন রুমি পিতা.আবু সুফিয়ান , করোনার শুরু থেকে বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো:মাহবুব আলমের নির্দেশে চৌমুহনী পৌরসভার করিম পুরসহ আছে পাশের এলাকার সেচ্ছাসেবকের কাজ করে আসছেন।
তিনি নঙ্গরখানায় খাদ্য সরবরাহ সহ জনসচেতনামুলক কাজ করতে গিয়ে নিজ্ইে করোনায় আক্রান্ত হন। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা করে সুস্থ্য হন। তার বাড়ির লোকজন খোদেজাকে সেচ্ছাসেবকের কাজ করতে নিষেধ করত।খোদেজা তাদের কথা না শোনায় তারা বিভিন্ন সময় হুমকি দিতে থাকে।
এ বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জানালে তারা ক্ষিত হয়ে গত ৯ জুন খোদেজা দোকান থেকে বাড়িতে আসার পথে আগে থেকে ওৎপেতে থাকা একই বাড়ির আফতাব আহম্মেদ রায়হান,ফজলে এলাহী, কামাল আহম্মেদ,অপু সহ ১০/১২ জন খোদেজাকে ঘিরে ফেলে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ দিতে থাকে , তাদেরকে কিছু বলার আগেই তারা খোদেজাকে এলো পাতাডি কিল ,ঘুশি মারতে থাকে। তাদের হাতে থাকা চুরি দিয়ে আঘাত করে।
খোদেজা মাটিতে পড়ে গেলে তার চোর চিৎকারে তার ভাই মোশারফ হোসেন ও মোতাহের হোসেন ছুটে এলে তাদের উপর তারা হামলা করে , এতে তারা আহত হন পরে তাদের চোর চিৎকারে আছে পাশের লোক জন আসলে তারা চলে যায় এবং লোক জন খোদেজা ও তার ভাইদেরকে ঘরে নিয়ে যায়। এর কিছুক্ষন পর আবার তারা ঘরের টিন ,দরজা ,জানালা ভেঙ্গে যাওয়ার সময় প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে যায়।আহত মোশারফ হোসেন ও মোতাহের হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয়এবং খোদেজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
খোদেজা খাতুন রুমি বাদী হয়ে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন ।মামলা নং-২০/১৮.০৬.২০২০। এখন পর্যন্ত কোন আসামী গ্রেপ্তার হয়নি । আসামীরা মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন খোদেজা ।
Leave a Reply