শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ১২:০৭ অপরাহ্ন
তিনি বলেন, ঈদের সময় বাসা বাড়ি, ব্যাংক মার্কেটসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুরি ডাকাতি বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ বিষয়ে বিশেষ বিশেষ এলাকাগুলোতে র্যাবের নিয়মিত টহল বাড়ানো হয়েছে। ছুটির সময় র্যাবের উপস্থিতি দৃশ্যমান থাকবে।
পশুর হাট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পশুর হাটে প্রচুর লোকের সমাগম হয়। পশুর হাটে সবাই যেন সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করে ক্রয়-বিক্রয় করে সেজন্য হাট ইজারাদারকে পরামর্শ দিয়েছি। পশুর হাটে যাতে জালনোটের মাধ্যমে কেউ কাউকে প্রতারিত করতে না পারে, সেজন্য র্যাবের পক্ষ থেকে জালনোট শনাক্তকারী মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও এ বিষয়ে র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়াও হাটে ছিনতাই, চুরি, অজ্ঞান পার্টির তৎপরতা যাতে না হয়, সেজন্য র্যাবের টহল টিম হাটে রয়েছে।
র্যাব ডিজি বলেন, ঢাকার বিভিন্ন পশুর হাটে সান্ধকালীন ব্যাংক বুথ স্থাপন করা হয়েছে। সেখানেও যাতে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেজন্য র্যাবের নজরদারি রয়েছে। এছাড়াও অনলাইনে প্রচুর কোরবানির পশু কেনা-বেচা হচ্ছে। সেখানে র্যাবের সাইবার সিকিউরিটি নজরদারি করছে। যদি কেউ অনলাইনে কেনা-বেচায় সমস্যার সম্মুখীন হন তবে অভিযোগ করলে র্যাব দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেবে।
তিনি বলেন, যানবাহনের নিরাপত্তায় আমরা তল্লাশি চালাচ্ছি। ঢাকামুখি পশুবহনকারী গাড়িতে চাঁদাবাজি রুখতে র্যাবের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। সড়কে মহাসড়কে নিরাপত্তার জন্য র্যাবের টহল পরিচালিত হচ্ছে। হাটে ব্যবসায়ীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছি, তারা কোনো সমস্যার কথা বলেননি। এরপরও যদি কোনো অভিযোগ থেকে থাকে, তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমরা বিষয়টি দেখবো।
Leave a Reply