রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, সাবরীনা কার সহায়তায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে দ্বিতীয়বার জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়েছেন এবং তার হেফাজতে অন্য কোনো ভুয়া পরিচয়পত্র আছে কি-না, থাকলে তা উদ্ধারসহ এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
এদিকে, নির্বাচন কমিশনের দায়ের করা মামলার কোনো ভিত্তি নেই বলে দাবি করেছেন সাবরীনার আইনজীবী। নির্বাচন কমিশনের ভুলের কারণেই তিনি দ্বৈত নাগরিকত্ব পেয়েছেন বলেও দাবি করেন তিনি। যে মামলার সাজা এক বছর, সে মামলায় কখনো রিমান্ড চাওয়া যায় না বলেও জানান তিনি।
Leave a Reply